Blog

  • ১ কেজি গাঁজা সহ ০২ জন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

    ১ কেজি গাঁজা সহ ০২ জন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

    নিজস্ব প্রতিনিধি : রাজশাহী জেলার দূর্গাপুর হতে ০১ কেজি গাঁজা সহ ০২ জন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার করেছে র‌্যার-৫।১৫ এপ্রিল ২০২৫ তারিখ ৩:৩০ মিনিটে রাজশাহী জেলার দূর্গাপুর থানাধীন রসুলপুর নামক এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে মাদক ব্যবসায়ী  মোঃ নাজিম উদ্দীন (৩৬), পিতা- মোঃ জসিম মন্ডল,  সোহানুর ইসলাম নাহিদ (২১), পিতা-মোঃ নাজিম উদ্দীন, উভয় সাং- বর্ধনপুর, থানা- দূর্গাপুর, জেলা- রাজশাহী কে গ্রেফতার করে এবং জব্দকৃত আলামত গাঁজা -০১ কেজি, মোটরসাইকেল-০১ টি, মোবাইল-০২টি ও সীম-০৩ টি, উদ্ধার করেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাব-৫, সিপিএসসি এর একটি আভিযানিক দল জানতে পারে যে, রাজশাহী জেলার দুর্গাপুর থানাধীন রসুলপুর গ্রামস্থ কারবালা মোড় হতে হরিরামপুরগামী পাঁকা রাস্তার ধারে কতিপয় মাদক ব্যবসায়ী অবৈধ মাদকদ্রব্য মজুদ রেখে খুচরা ও পাইকারি ভাবে বিক্রয় করতেছে। পরবর্তীতে র‌্যাবের গোয়েন্দা দল উক্ত আসামীদ্বয়ের গতিবিধি পর্যবেক্ষন করে এবং অদ্য তারিখ একটি আভিযানিক দল উক্ত স্থানে অভিযান পরিচালনা করে ০২ জন মাদক ব্যবসায়ীকে তাদের দখলে থাকা ০১ টি মোটরসাইকেলসহ গ্রেফতার করে। পরবর্তীতে উক্ত মোটরসাইকেলে থাকা ০১ টি বাজারের ব্যাগ তল্লাশী করে ০১ কেজি অবৈধ মাদকদ্রব্য গাঁজা উদ্ধার করে। ধৃত আসামীদ্বয় এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। তারা পরস্পর যোগসাজসে দীর্ঘদিন যাবত অবৈধ মাদকদ্রব্য গাঁজা, ফেন্সিডিলসহ বিভিন্ন ধরণের মাদক অজ্ঞাত স্থান হতে সংগ্রহ করে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে রাজশাহী জেলার দুর্গাপুর থানার বিভিন্ন মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবীদের নিকট খুচরা পুরিয়া বা পাইকারিভাবে বিক্রয় করে আসছিল। উক্ত আসামীদ্বয়ের বিরুদ্ধে রাজশাহী জেলার দূর্গাপুর থায়ায় মাদক আইনে একটি নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে।

  • রাজশাহী মহানগরীতে বিশেষ অভিযানে ৪ জনসহ অন্যান্য অভিযোগে গ্রেপ্তার ২১ জন

    রাজশাহী মহানগরীতে বিশেষ অভিযানে ৪ জনসহ অন্যান্য অভিযোগে গ্রেপ্তার ২১ জন

    নিজস্ব প্রতিনিধি : রাজশাহী মহানগরীতে বিশেষ অভিযানে ৪ জনসহ রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) থানা ও ডিবি পুলিশের অভিযানে মোট ২১ জন গ্রেপ্তার হয়েছে।গত ২৪ ঘণ্টায় মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে বিশেষ অভিযান চালিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা, বিস্ফোরণ ঘটানো, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও অন্যান্য অপরাধের অভিযোগে ৪ জন গ্রেপ্তার হয়েছে। এছাড়াও আরএমপির অভিযানে ১৭ জন গ্রেপ্তার হয়েছে যার মধ্যে ওয়ারেন্টভুক্ত ৫ জন, মাদক মামলায় ৩ জন এবং অন্যান্য অপরাধে ৯ জন।বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তারকৃত মো: হাসান আলী (৩২), রাহুল ভট্টাচার্য (২৭), রবিন (২১) ও মো: সুমিত সাখওয়াত (৩৫)।হাসান আলী রাজশাহী মহানগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানার ইসলামপুর দেবীশিং পাড়ার আ: হামিদের ছেলে। সে মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদক ও অগ্রণী স্কুর অ্যান্ড কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি। রাহুল ভট্টাচার্য শাহমখদুম থানার ওমরপুর নওদাপাড়ার দিলীপ ভট্টাচার্যের ছেলে। সে রাজশাহী কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক। আওয়ামীলীগ কর্মী রবিন বোয়ালিয়া থানার শিরোইল কাঁচাবাজার এলাকার মো: সালাউদ্দিনের ছেলে এবং চাঁদাবাজ সুমন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার চাঁপাইনবাবগঞ্জ থানার হুজরাপুর এলাকার মৃত ইশাহাক আলীর ছেলে। বর্তমানে সে শাহমখদুম থানার নওদাপাড়ার বাসিন্দা।গ্রেপ্তারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
  • রাজশাহীতে আপন ভাগ্নের হাতে মামা হত্যাকান্ডের প্রধান ০৩ জন আসামী গ্রেফতার

    রাজশাহীতে আপন ভাগ্নের হাতে মামা হত্যাকান্ডের প্রধান ০৩ জন আসামী গ্রেফতার

    স্টাফ রিপোর্টার : রাজশাহী মহানগরীর রাজপাড়ায় জমি নিয়ে বিরোধের জেরে আপন ভাগ্নের হাতে মামা হত্যাকান্ডের প্রধান ০৩ জন আসামী কে মাদারীপুর থেকে গ্রেফতার করেছে র‌্যার-৫।ঘটনা সূত্রে জানা যায়, নিহত ভিকটিম সুরুজ (৪৫) এর সহিত এজাহারনামীয় আসামীদের মধ্যে সম্পত্তি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে দীর্ঘদিন যাবত পারিবারিক বিরোধ চলে আসছে। গত  ১১ এপ্রিল নিহত ভিকটিম সঙ্গে থাকা অপর ০৪ জন সহযোগী সহ রাজপাড়া থানাধীন লক্ষীপুর মোড় থেকে নতুন বিল শিমলায় যাওয়ার পথে তারিখ আনুমানিক সকাল ছয়টা সময় ঘটনাস্থল রাজপাড়া থানাধীন বহরমপুরস্থ সিটিবাইপাস ঘোড়াচত্তর নামক স্থানে পৌছালে উল্লেখিত এজাহারনামীয় আসামীসহ অজ্ঞাত নামা ৪/৫ জন ব্যক্তি দলবদ্ধ হয়ে পূর্ব-পরিকল্পিত ভাবে ভিকটিম সুরুজ আলী সহ সাথে থাকা অন্যদেরকে পথরোধ করে জমিজমা বিষয় নিয়ে কথা কাটাকাটি ও বাক বিতন্ডা করে। কথা-কাটাকাটির এক পর্যায়ে এজাহারনামীয় ২নং বিবাদীর হুকুমে ১নং বিবাদী ইট দিয়ে ভিকটিমের মাথা আঘাত করে রক্তাক্ত জখম করে। ভিকটিম মাটিতে পড়ে গেলে বিবাদীগণ বুক-পিঠে সহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে এলোপাতাড়ি কিল ঘুষি ও লাথি মারে। উক্ত ঘটনাটি দেখে স্থানীয় লোকজন উপস্থিত হলে উক্ত আসামীগণ দ্রুত পালিয়ে যায়। উক্ত নারকীয় হত্যাকান্ডের পর থেকেই আসামীগন দেশের বিভিন্ন প্রান্তে নিজেদেরকে আত্মগোপন করে। এই ঘটনাটি এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে ও দেশব্যাপী প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিকস মিডিয়ায় ব্যাপক ভাবে প্রচারিত হয়। উক্ত ঘটনায় রাজপাড়া থানায় নিহত ভিকটিম এর ছেলে বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। উক্ত ঘটনায় জড়িত আসামীদেরকে গ্রেফতারের জন্য অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি র‌্যাব ছায়া তদন্ত শুরু করে এবং আসামীদেরকে গ্রেফতারের জন্য গোয়েন্দা নজরদারী বৃদ্ধি করে। এরই ধারাবাহিকতায় র‌্যাব-৫, সিপিএসসি, রাজশাহী ও র‌্যাব-৮, সিপিসি-৩, মাদারীপুর ক্যাম্পের একটি যৌথ আভিযানিক দল অভিযান পরিচালনা করে উক্ত হত্যাকান্ডের প্রধান আসামী ১। মোঃ হিরা (৪০), ২। মোঃ আশরাফ আলী (৪৫), উভয় পিতা মৃত-আনিচুর রহমান, ৩। মোছাঃ জাহানারা বেগম(৫০), স্বামী-মৃত আনিচুর রহমান সর্বসাং-বহরমপুর ব্যাংক কলোনী শেষ মাথা, থানা-রাজপাড়া, রাজশাহী মহানগরদের‘কে অদ্য  ১৪ এপ্রিল ২০২৫ তারিখ আনুমানিক দুপুর ২:৫০মিনিটে মাদারীপুর জেলার সদর থানাধীন মস্তফাপুর নামক এলাকা হতে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।

  • রাজশাহীতে দেশের প্রধম ঘড়িয়াল প্রজনন কেন্দ্র উদ্বোধন

    রাজশাহীতে দেশের প্রধম ঘড়িয়াল প্রজনন কেন্দ্র উদ্বোধন

    স্টাফ রিপোর্টার : বাংলাদেশের প্রথম ঘড়িয়াল প্রজনন কেন্দ্রের উদ্বোধন করা হলো রাজশাহীতে । আজ মঙ্গলবার নগরীর শহীদ জিয়া শিশু পার্ক রোডে কেন্দ্রটির উদ্বোধন করেন বন অধিদপ্তরের প্রধান বন সংরক্ষক আমীর হোসাইন চৌধুরী।এ সময় গাজীপুর সাফারী পার্ক হতে আনা প্রাপ্ত বয়স্ক একটি পুরুষ ও আরেকটি মহিলা ঘড়িয়াল প্রজনন কেন্দ্রে অবমুক্ত করেন তিনি।এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন উপপ্রধান বন সংরক্ষক ও প্রকল্প পরিচালক গোবিন্দ রায়, বন্যপ্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ ঢাকা অঞ্চলের বন সংরক্ষছানাউল্ল্যা পাটওয়ারী বগুড়ার সামাজিক বন অঞ্চলের বন সংরক্ষক মুহাম্মদ সুবেদার ইসলাম, রাজশাহী বিভাগীয় বন কর্মকর্তা রফিকুজ্জামান শাহ্ ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক কামরুল হাসান।রাজশাহী বিভাগীয় বন্যপ্রাণি সংরক্ষক কার্যালয় জানায়, ঘড়িয়াল বর্তমানে মহাবিপদাপন্ন প্রাণি। এক সময় বাংলাদেশের পদ্মা, মেঘনা, যমুনা ও ব্রহ্মপুত্র নদীতে দেখা গেলেও নদী দূষণ, নদীর নাব্যতা হ্রাস, অতিরিক্ত মাছ আহরণ, অবৈধ শিকার, পাচার, ডিম নষ্ট, প্রজননে ব্যাঘাত ঘটানো ও খাদ্যে সংকটের কারণে ঘড়িয়াল এখন বিলুপ্তির পথে। তবে প্রজননের মাধ্যমে আবারো ঘড়িয়ালের বংশ বৃদ্ধির চেষ্টা করা হচ্ছে।

  • কথিত ঠিকাদারি ও নিয়োগ বাণিজ্যে শত কোটি টাকার মালিক মুন্না

    কথিত ঠিকাদারি ও নিয়োগ বাণিজ্যে শত কোটি টাকার মালিক মুন্না

    নিজস্ব প্রতিনিধি : পুলিশে নিয়োগ বাণিজ্য ও কারসাজির মাধ্যমে পাওয়া টেন্ডারে কোটি কোটি টাকার কাজ করে আঙ্গুর ফুলে কলাগাছ বনে গেছে রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার সারদা এলাকার বাসিন্দা আব্দুর রহমান মুন্না। মাত্র বিশ বছর আগেও রাজশাহীর সারদা বাজারে তার বাবার ঔষধের ফার্মেসীতে বসতেন। সংসার চালানোর কোন সঙ্গতি ছিলোনা তার।

    ২০০৫ সালে রাজশাহী পুলিশ লাইন্সে সজীব এন্টারপ্রাইজের প্রোপাইটার ফরিদপুরের ঠিকাদার শহীদ কাজ পান মাটি ভরাটের। সেই সময় কাজের সাইড দেখার জন্য মুন্নার বাবা কয়েকজনকে সুপারিশ করে, যেন তার ছেলেকে কাজে রাখেন শহীদ ঠিকাদার। পরবর্তীতে ঠিকাদার শহীদ সাইড দেখাশুনার জন্য মুন্নাকে সুপারভাইজার পদে নিয়োগ দেন। এভাবে নওগাঁসহ বেশ কয়েকটি জেলার পুলিশের কাজ দেখাশুনা করেন মুন্না। এভাবেই সেই ঠিকাদারের সাথে কাজ করে নিজেই ঠিকাদার বনে যান। এরপর থেকে মুন্নাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। পুলিশ লাইন্স্ এর ভেতরে কাজ করার বদৌলতে নারী আর মদ সাপলাই দিয়ে মন জয় করে কিছু অসাধু পুলিশ কর্মকর্তার। মুন্না হয়ে যান তাদের চোখের মনি। ঠিকাদারের পাশাপাশি জড়িয়ে পড়েন বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকান্ডে। রাজশাহী জেলা পুলিশ ও রাজশাহী পুলিশ লাইন্সে নিয়োগ, বদলি বানিজ্যসহ সব ধরনের কাজই হতো মুন্নার ইশারায়। আর তার এসব অবৈধ্য কাজে সব ধরনের সহযোগীতা করতেন বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমীর সারদার হেড ক্লার্ক আতিকুর রহমান। আতিক তৎকালীন রাজশাহীর (চারঘাট-বাঘা) আসনের সাংসদ শাহরিয়ার আলমের অনুসারী হওয়ায় তার পিতা সাবেক মেম্বার লোকমানকে করে চারঘাট পৌরসভা আওয়ামীলীগের সভাপতি। মুন্না-আতিক মিলে পুলিশ একাডেমী, জেলা পুলিশ ও পুলিশ লাইন্সসহ বিভিন্ন জেলার পুলিশ ইউনিটে গড়ে তোলেন বিশাল সিন্ডিকেট। কেবল ঠিকাদারী কাজের ভাগই নয় নিয়োগ বাণিজ্য, বদলীসহ বিভিন্ন ধরনের কাজের অংশ নজরানা হিসেবে কতিপয় কর্মকর্তাকে দিয়ে তিনি শত কোটি টাকার মালিক। রাজশাহীর সারদা, রাজশাহী মহানগরী এবং ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে কোটি কোটি টাকা মূল্যের বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নির্মাণ করেছেন। তার ঠিকাদারী কাজের দূণীতির ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে অনেক অভিযোগ জমা পড়েছে। ইতিমধ্যে রাজশাহী মহানগর পুলিশের ঠিকাদারী কাজে ব্যাপক দূনীতির অভিযোগ তদন্তকাজ শুরু করেছে একাধিক শক্তিশালী সংস্থা। এই দূনীতির সাথে অনেক রাঘব বোয়াল জড়িয়ে যাওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। কেবল পুলিশ কর্মকর্তাদের হাত করেই নয়, বিগত ১৭ বছর আওয়ামী মন্ত্রী, এমপি ও জন প্রতিনিধিদের মন জয় করে তিনি আব্দুর রহমান মুন্না তার সাম্রাজ্য বিস্তৃত করেছেন। তথাকথিত নির্বাচন এলেই ডাক পড়তো টাকার কুমির মুন্নার। দুই হাতে বিলিয়েছেন কাড়ি কাড়ি টাকা। তৈরী করেন আওয়ামী শিবিরে শক্তিশালী সিন্ডিকেট। সে কারণে ১৬ বছর ধরে পুলিশের অধিকাংশ ঠিকাদারী কাজ পেয়েছেন মুন্না ও তার দোসরদের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান।

    এদিকে, বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমীর বিগত দিনের টেন্ডারে দূর্ণীতির ব্যাপারে বেশ কয়েকজন ঠিকাদার গুরুত্বর অভিযোগ উপস্থাপন করে বাংলাদেশ পুলিশের আইজিপি ও বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমী, সারদার প্রিন্সিপ্যাল বরাবর অভিযোগ দায়ের করেছেন স্থানীয় বেশ কয়েকজন ঠিকাদার। অভিযোগে তারা উল্লেখ করেছেন, বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমীর কর্মচারী হেড ক্লার্ক আতিক ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার প্রশাসনের ষ্টোনো মনির তাদের পছন্দের ঠিকাদারদের কাজ পাইয়ে দেয়। হেড ক্লার্ক আতিক প্রকাশ্যে বলেন, আওয়ামীলীগ সরকার যতদিন আছে, এই পুলিশ একাডেমীতে যে প্রিন্সিপ্যাল আসুক আর পুলিশ সুপার আসুক তাদেরকে কিনে নিবে সে। কেউ তার কিচ্ছু করতে পারবে না। টিওসি করার সময় হেড ক্লার্ক আতিক ও ষ্টোনো মনির অন্য ঠিকাদারদের লিগ্যাল কাগজ ছিড়ে ফেলে ও টেন্ডার শিটে রেট বাড়িয়ে দেয় আবার কমিয়ে দেয়। অভিযোগে আরো উল্লেখ করা হয়, ১৫ বছর যাবত জান্নাতুল ফেরদাউস, লাবিব এন্টারপ্রাইজ, আব্দুল মতিন, সিমি এন্টারপ্রাইজ, জালাল মোল্লাসহ বিভিন্ন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নামে কাজ করে আসছে। এছাড়াও ঠিকাদার মুন্নার বিরুদ্ধে আরো গুরুত্বর অভিযোগ নিয়ে আসা হয়েছে আবেদনে।

    এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে পুলিশ একাডেমির অধ্যক্ষ ব্যারিস্টার জিল্লুর রহমান বলেন, অভিযোগ সমূহ তিনি যোগদান করার আগের। বিষয়গুলো গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা হবে। এদিকে এসব তথ্যের ব্যাপারে ঠিকাদার আব্দুর রহমান মুন্নার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, এসব নিউজ না করাই ভালো। আমি আপনার সাথে যোগাযোগ করব।

  • Hello world!

    Welcome to WordPress. This is your first post. Edit or delete it, then start writing!